সত্য ও সুন্দরের প্রতি আহ্বান

কচ্ছপ নয়, যেন খোদা!

মাজার পূজা

কচ্ছপ, শিরকের নতুন রুপ

কচ্ছপ নয়, যেন খোদা!
বিশাল আকৃতি!চড়ায় অনেক বড়!ওজনে আমার চেয়ে ও বেশি বই কম হবেনা!ঘাড়টা এক হাতে বেড় পাওয়া যাবেনা। আর খাদ্য তালিকাতো অভাবনীয়,ডিম,কলা,পাউরুটি,পরটা,গরুর কলিজা,ফুসফুস আরো কতো কী! তবে লিকুইড খাবার ছাড়া।বন্ধুরা হয়ত ভাবছেন এই যদি খোদা হয়,তবে হাতী,গন্ডার,জলহস্তীকেই বা কি বলা হবে? হ্যাঁ,বন্ধুরা আমি বলছিলাম চট্রগ্রামের বায়জিদ বোস্তামী (রা) এর মাজারের কচ্ছপের কথা!
দেখলাম মা তার ও তার সন্তানের,মাথায়,গায়ে কচ্ছপের পানি,শ্যাওলা মাখাচ্ছে। কেউবা সালাম করছে।আবার কোন কোন নারী সন্তান লাভের আসায় তার পানি পেটে মাখাচ্ছে।কেউ আবার অজানা কোন মান্নত করছে।একজন নারী প্রায় দুই কুড়ি সিদ্ধ ডিম কচ্ছপকে খাওয়াচ্ছে।আবার কেউবা কলা,রুটি গরু,মুরগির গোস্ত খাওয়াচ্ছে।যারটা খাবে সে ভাগ্যবান বা ভাগ্যবতী এবং তার মান্নত কবুল হয়েছে বলে গন্য হবে।আর যারটা খাবেনা সে তার বিপরীত সে বড় গুনাহগার।সব চেয়ে বড় কথা হল যে বা যারা এগুলো করছে তারা কেউই অমুসলিম নয়,সবাই মাজার পুজারী মুসলিম।তাদের ধারনা,খোদায়ী সকল শক্তি এর বিতর নিহিত।এটি যেন কচ্ছপ নয়,খোদা!!!

Comments are closed, but trackbacks and pingbacks are open.